নয়াদিল্লি : ক্যানসার , ব্যাথা উপষম ও চর্মরোগের ওষুধ এবং বিভিন্ন অ্যান্টিবায়োটিক সহ ৫২টি যৌগকে (ফর্মুলেশন প্যাক ) নিয়ন্ত্রিত দরের ওষুধের তালিকায় আনল সংশ্লিষ্ট ওষুধের মূল্য নিয়ামক সংস্থা ন্যাশনাল ফার্মাসিউটিক্যাল প্রাইস অথরিটি বা এনপিপিএ৷ এই সিদ্ধান্তের ফলে ৪৫০টিরও বেশি ওষুধের সর্বাধিক বিক্রয় দর নিয়ন্ত্রণে চলে এল৷ বিবৃতিতে প্রতিষ্ঠানটি বলেছে , ‘ডিপিসিও ২০১৩ মোতাবেক ৫২টি যৌগের প্যাক ও খুচরো দাম নির্ধারিত /সংশোধন করল এনপিপিএ৷ ’ ড্রাগ প্রাইস কন্ট্রোল অর্ডার (ডিপিসিও ) অনুযায়ী একগুচ্ছ ওষুধ ও যৌগের দামের সীমা বেঁধে দিতে এনপিপিএ প্রতিষ্ঠা করে সরকার৷ শিল্পমহলের মতে , দাম নিয়ন্ত্রণের এই সিদ্ধান্তের ফলে প্রভাব পড়তে পারে লুপিন , ক্যাডিলা ও মার্কের মতো ওষুধ কোম্পানির উপরে৷ যে সব ওষুধে প্যারাসিটামল , গ্লুকোজ , অ্যামক্সিসিলিন , ডায়াজেপাম , কোডেইন ফসফেট , সিপ্রোফ্লোক্সাসিন , লোসার্টান ও ডিক্লোফেনাক রয়েছে , সেই সব ওষুধের দাম নিয়ন্ত্রণে আসছে৷
সেপ্টেম্বরে ৪৩টি যৌগের দাম নিয়ন্ত্রণ করা হয় , তালিকায় রয়েছে সিপ্রোফ্লোক্সাসিন , বিসিজি ভ্যাকসিন ও অ্যান্টি -ডায়াবেটিক মেটফরমিন৷ জুলাইয়েও তপশিল বহির্ভুত ১০৮টি ফর্মুলেশন প্যাক ও ৫০টি অ্যান্টি -ডায়াবেটিক ও হূদরোগের ওষুধ নিয়ন্ত্রণে আনে প্রতিষ্ঠানটি৷
দাম নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি যে সব সংস্থা বাড়তি দরে ওষুধ বিক্রি করছে , তাদের থেকে অতিরিক্ত দর আদায় করাও এনপিপিএ -র কাজ৷ ei samay
No comments:
Post a Comment