সোমবার রজনীকান্ত নিজের মুখে স্বীকার
করেছেন কাজটা তার পক্ষে সত্যিই কঠিন ছিল। জীবনে প্রথমবার ক্যামেরার
মুখোমুখি হওয়ার সময়ও নাকি এতটা নার্ভাস ছিলেন না রজনী, যতটা নার্ভাস ছিলেন
সোনাক্ষির সঙ্গে!
সাংবাদিকদের এই কিংবদন্তী অভিনেতা
জানিয়েছেন ‘ষাট বছর পেরিয়ে একটা বাচ্চা মেয়ের সঙ্গে প্রেমের গানের দৃশ্যে
অভিনয় করা বোধহয় ঈশ্বরের সবথেকে বড় শাস্তি। এই সিনেমায় ট্রেনের ওপর অ্যাকশন
দৃশ্য শ্যুট করার থেকেও এটা অনেক বেশি কঠিন কাজ।’
সোনাক্ষীকে পুঁচকি অবস্থা থেকেই চেনেন
রজনী। বস্তুত তার মেয়ের থেকেও ছোট শক্রুঘ্ন কন্যাকে এক কথায় নিজের চোখের
সামনে বড় হতে দেখেছেন এই তামিল মেগাস্টার।
এই সিনেমার আরেক অভিনেত্রী অনুশকা শেঠির সঙ্গে অভিনয় করতে গিয়েও তার একই রকম অনুভূতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন রজনীকান্ত।
অনস্ক্রিনে তাকে যুবক আর সুন্দর দেখানোর জন্য মেক-আপ আর্টিস্ট ভানু ও সিনেমাটোগ্রাফার রথনাভেলুকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন রজনী।
No comments:
Post a Comment